এই গ্রামের মানুষ অনেক বছর পর্যন্ত বাঁচেন ১৬৮ বছর পর্যন্ত বেঁচেছিলেন একজন

এইচ এন প্রতিবেদন: জনপদটি পাহাড়ে ঘেরা। সেখানে বিরাজ করছে নির্মল এক পরিবেশ। এই জনপদে উপরি পাওনা আপেল, নাশপাতি সহ নানা ফলের বাগান। সেখানে পৌঁছানোর মূল সড়ক পিচের। এই পাহাড়ের পাদদেশ কিংবা ওপরে বিশেষ আকৃতির ঘরগুলোতে যেতে হয় মাটির সরু পথ ধরেই। আজারবাইজানের দক্ষিণের টালিশ পর্বতমালার লেরিক অঞ্চলের ছবি এমনই।
জানাগেছে, এখানকার বাসিন্দা শিরালি মুসলুমভ বেঁচেছিলেন ১৬৮ বছর। গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসেও বিশ্বের দীর্ঘজীবী মানুষ হিসেবে উঠে আসে এই মেষপালকের নাম। মজার ব্যাপার হল–শিরালি তিনটি বিয়ে করেছিলেন। সন্তান সংখ্যা ২৩। তিনি শেষ সন্তানের জন্ম দিয়েছিলেন ১৩৬ বছর বয়সে। শিরালির মতোই দীর্ঘ জীবন পেয়েছিলেন ওই এলাকার আরও অনেকে। তাঁদের স্মৃতি ধরে রাখতেই পাহাড়ঘেরা এলাকাটিতে ১৯৯১ সালে গড়ে তোলা হয় বয়স্ক মানুষের এক বিরল জাদুঘর। সেখানেই সংরক্ষিত আছে এসব তথ্য।  
তথ্য বলছে, খাদ্যাভ্যাস ছাড়াও অঞ্চলটির বাসিন্দারা দুশ্চিন্তা থেকে মুক্ত থাকেন। ভবিষ্যতের জন্য খুব বেশি পরিকল্পনা বা উদ্বেগ–উৎকণ্ঠা ছাড়াই তাঁরা জীবনযাপন করেন। এসবও তাঁদের দীর্ঘ জীবনের রহস্যের অন্যতম