মালদা, ২৫ ফেব্রুয়ারি:
প্রতিদিনের মতোই স্থানীয় একটি মুদির দোকানে কয়েকজন যুবক আড্ডা মারছিল। হঠাৎ সে সময় শামীম বিশ্বাস মধ্যপ অবস্থায় তার পকেট থেকে আগ্নেয়াস্ত্র বের করে এবং শূন্যে গুলি করবে বলে এমনটা কিন্তু দাবি।
বাধা দিতে গেলে জাহাঙ্গীর বিশ্বাস (৩৫) নামে ওই যুবকের পায়ের হাঁটুর ওপর বাম পায়ে গুলি করে
পাশাপাশি গুলির এবং গুলির খোলটি তার বুকে গিয়ে লাগে। ঘটনাস্থলে জাহাঙ্গীর বিশ্বাস গুরুতর জখম অবস্থায় লুটিয়ে পড়ে। স্থানীয়দের তৎপরতায় তৎক্ষণাৎ প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হলে সেখান থেকে রাতেই মালদার একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে রেফার করে। নার্সিংহোমে আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন।
এই ঘটনা বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে অভিযুক্ত সামিম বিশ্বাস এর বিরুদ্ধে। কালিয়াচক থানার পুলিশ ঘটনার তদন্তে নেমেছে।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানো তোর জেলা বিজেপির সাধারণ সম্পাদক গৌড়চন্দ্র মন্ডলের দাবি একজন যুবকের হাতে কিভাবে আগ্নেয় অস্ত্র আসলো কেবা তাকে এই আগ্নেয় অস্ত্র সাপ্লাই করল পুলিশ প্রশাসন তাহলে কি কাজ করছে পুলিশ তৃণমূলের দলদাসের পরিণত হয়েছে।
যদিও এই বিষয়ে মালাইলা তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র শুভময় বসু জানান বিরোধীরা যেকোনো সামান্য একটি ঘটনাকে বড় করে দেখানোর চেষ্টা করে।
গুলি চালানোর ঘটনাটার বিষয়ে যেটা জানা যাচ্ছে এলাকার দুষ্কৃতীরা মদের আসরে বসেছিল তাদের মধ্যেই কে বা কারা গুলি চালায়, পুলিশ বিষয় নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। অভিযুক্তদের আইনত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এর সঙ্গে রাজনৈতিক কোন সম্পর্ক নেই। এটা ব্যাক্তিগত বিষয় ওদের।