মালদা, ২৫ ফেব্রুয়ারি
পরীক্ষা চলছিল। হঠাৎই জ্ঞান হারিয়ে ফেললো এক ছাত্রী। মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী ওই ছাত্রীকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে এসে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয় পর্ষদের পক্ষ থেকে।
শনিবার দুপুরে ঘটনাকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ালো মালদহের চাঁচলের নৈকান্দা হাইমাদ্রাসায়। অসুস্থ পরীক্ষার্থীর নাম সামিমা খাতুন(১৬)। বাড়ি চাঁচল থানার লাহারডার-দুর্গাপুর গ্রামে।
এবছর সন্তোষপুর কাতলামারী হাইমাদ্রাসার মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের আসন হয়েছে নৈকান্দা হাইমাদ্রাসায়।
শনিবার ছিল আরবি বিষয়ের পরীক্ষা।
এদিন সামিমা পরীক্ষা কেন্দ্রে লিখতে লিখতে হঠাৎ জ্ঞান হারায়।ওই পরীক্ষার্থীকেএরপর চাঁচল সুপার স্পেশাল্যাটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
চিকিৎসা চলার পর সামিমার জ্ঞান ফিরে। কিন্তু জ্ঞান ফিরলেও আগের মতো পরীক্ষা দিতে না পারায় রীতিমতো হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়ে। পরিবারের সদস্যরা সামিমার অসুস্থতার খবর পেয়ে হাসপাতালে ছুটে আসেন।
এদিকে চাঁচল সুপার স্পেশাল্যাটি হাসপাতালে পরীক্ষা দিচ্ছেন কলিগ্রাম হাইস্কুলের পরীক্ষার্থী বর্ষা পারভীন।গতকাল পরীক্ষা চলাকালীন অসুস্থ হয়ে পড়ে বর্ষা। পর্ষদের তরফে তাকে হাসপাতালে আনা হয়। সেখানেই পরীক্ষার বন্দোবস্ত করা হয়েছে। শনিবারও হাসপাতালেই পরীক্ষা দিয়েছেন বর্ষা। পরিবারের সদস্যরা জানাচ্ছেন,যকৃতের সমস্যা রয়েছে। কিন্তু ওদের পরীক্ষা ভালো হয়নি।